আমি সাদিয়া। মিরপুরের এক কোণে আমার ছোট্ট আশ্রয়, আমার ঘর। বয়স? বলতে পারেন ২০-এর কোঠায়, তবে যৌবনের তেজে ঠিক যেন আগুন জ্বলে। আমি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ি। আমার ভার্সিটি বনানীতে, যার জন্য প্রতিদিন বাসে করে লম্বা পথ পাড়ি দিতে হয়। আমার শরীর? একটু স্বাস্থ্যবতী বলতে পারেন, ফিগার ৩৪ডিডি-৩০-৩৬—একদম যেন ভাস্কর্যের মতো গড়া।
যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাই, মানুষের চোখ যেন আমাকে গিলে খায়। তাদের চাহনি, সেই তীক্ষ্ণ দৃষ্টি, যেন চোখ দিয়েই আমাকে উলঙ্গ করে দেয়। আমি বোরখা পরি, ঠিকই, কিন্তু সেটা টাইট, শরীরের প্রতিটি বাঁক হাইলাইট করে। আমার পাছার দুলুনি, মাইয়ের নাচন—সবাই যেন মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকে। কাপ ব্রা-র জন্য মাইগুলো উঁচু, গর্বিত; আর লেইসের প্যান্টি আমার পাছাকে করে তোলে উল্টানো কলসির মতো—আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। আমি জানি, তাদের চাহনি আমাকে পাগল করে, আর আমি? আমি সেই পাগলামি উপভোগ করি।
একদিন বাসে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ একটা লোক, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, তার ঠাটানো ধোন আমার পাছায় ঠেকিয়ে দিল। আমি সামনে সবার সামনে ভান করলাম, “অসভ্য! এটা কী!” কিন্তু মনে মনে? ওহ, সেই সুখ, সেই তৃপ্তি! আমার গুদের রসে প্যান্টি ভিজে গেল। বাসায় ফিরে আঙুল দিয়ে নিজেকে শান্ত করলাম, কিন্তু কতদিন আর এভাবে চলে? যৌবনের জ্বালায় আমি যেন পুড়ছি। প্রতিদিন রাতে চটি পড়ি, পর্ন দেখি, গুদে আঙুল চালাই, রস খসাই। কিন্তু এই আগুন কি এভাবেই নিভবে?
তবে শেষমেশ ঘটলো আসল কাহিনী। আমার সঙ্গে পড়ে হাবিব ইফতি নামে এক ছেলে। সে আমাকে পছন্দ করতো, বন্ধুরা আমাদের নিয়ে মজা করতো। আমিও তার প্রেমের ডাকে সাড়া দিলাম, গোপনে। আমাদের মধ্যে শুরু হলো গরম গরম মেসেজ, কথাবার্তা, ছবি আদান-প্রদান। তিন মাস পর এলো ভালোবাসা দিবস। আমরা ঠিক করলাম, এবার একান্তে সময় কাটাবো। বুঝতেই পারছেন, কী ধরনের সময়!
হাবিব তার এক বন্ধুর ফ্ল্যাট ঠিক করলো। আমি সকালে উঠে গোসল করলাম, লাল কাপ ব্রা আর লাল লেইসের প্যান্টি পরলাম। তার উপর একটা টাইট, সেক্সি জামা—বুকের কাছে খোলা, যাতে আমার গভীর ক্লিভেজ স্পষ্ট ফুটে ওঠে। সকালে বেরিয়ে তার জন্য গিফট কিনলাম, সঙ্গে ipill। হাবিবের দেওয়া ঠিকানায় পৌঁছলাম। ফ্ল্যাটটা ছিল অপূর্ব সাজানো। সে আমাকে একটা রুমে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল। তারপর? হামলে পড়ল আমার ওপর।
আমিও তার আক্রমণে উত্তেজিত। নিজেকে সামলে তাকে জড়িয়ে ধরলাম। আমরা একে অপরকে চুমুতে ভরিয়ে দিলাম। ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে, যেন পৃথিবী থমকে গেল। আমি জামা খুলতেই হাবিবের মুখ থেকে বেরিয়ে এলো, “ওহ গড! এ কী দেখছি!” আমার মাইগুলো যেন দুটো সাদা পর্বতচূড়া, লাফিয়ে বেরিয়ে এলো। সে তার শার্ট খুলে আমাকে জড়িয়ে ধরল, আমার শরীরের প্রতিটি ইঞ্চি ঘষতে লাগল। আমি তার মুখ চুমুতে ভিজিয়ে দিলাম। তার গলায়, বুকে চুমু দিতে দিতে নিচে নামতে লাগলাম। হাবিবের চুল ধরে টানলাম, নিজের মুখ উঁচু করে জোরে জোরে নিশ্বাস নিতে লাগলাম।
আমার মাইয়ের বোঁটা তার মুখে ঢুকতেই আমি কেঁপে উঠলাম। কামনার আগুনে অস্থির। আমি আমার হাত নামিয়ে তার প্যান্টের ওপর দিয়ে তার ধোন ধরার চেষ্টা করলাম। সে জিপার খুলে তার গরম, লোহার রডের মতো বাড়াটা বের করল। আমি মুঠো করে ধরেই ছেড়ে দিলাম, বললাম, “বাবা! এ কী মোটা, এ যেন আগুন!”
“চাইবে? নাকি চলে যাবো?” আমি দুষ্টু হেসে বললাম। তারপর বসে পড়ে তার বাড়াটা ধরে আমার মুখে, নাকে, ঠোঁটে ঘষতে লাগলাম। পাগলের মতো গন্ধ শুঁকলাম। জিভ বের করে বাড়ার মাথায় আদর করতে শুরু করলাম। ভিজিয়ে দিলাম পুরোটা। হঠাৎ মুখ হাঁ করে বাড়াটা মুখে ঢুকিয়ে চুষতে শুরু করলাম। “অম… অম… চুক চুক…” শব্দে ঘর ভরে গেল। বাড়ার ফুটোয় জিভ দিয়ে সুড়সুড়ি দিতে দিতে, হাতে চামড়া ওপর-নিচ করতে লাগলাম। ব্লু ফিল্মে যেমন দেখেছি, তেমনই চুষলাম। কখনো পুরোটা মুখে ঢুকিয়ে, কখনো আইসক্রিমের মতো চেটে। আমি যেন আর এই পৃথিবীতে ছিলাম না।
পাঁচ মিনিট চোষার পর মুখ থেকে বাড়াটা বের করলাম। নইলে মুখেই ফ্যাদা বেরিয়ে যেত! আমি টেবিলে উঠে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লাম। আমার গুদের রসের গন্ধে হাবিব যেন পাগল হয়ে গেল। সে আমার শরীর চাটতে শুরু করল। এক হাতে গুদ ঘষতে লাগল। আমার গুদের চারপাশে রেশমি বাল, ঘন নয়, তবে মোলায়েম। তার হাতের ঘষায় আমি কেঁপে উঠলাম। সে গুদের চেরায় আঙুল ঘষতে লাগল, আমি থাই আরও ফাঁক করে দিলাম। হাবিব বলল, “মেয়েদের গুদে আঙুল দিতে কী মজা, তাই না?”
আমি হেসে বললাম, “সব মজা লুকিয়ে আমাদের গুদেই!” সে আঙুল ঢুকিয়ে দিল গুদের ভেতর। আমি “ইসসস!” করে তার হাত চেপে ধরলাম। গুদটা আগুনের মতো গরম, রসে ভরা। আঙুল ঢোকানো-বের করায় পচ্চ পচ্চ শব্দ। ক্লিট ঘষতেই আমি বেঁকে গেলাম, ঠোঁট কামড়ে ধরলাম। মুখ লাল, চোখ ঢুলু, বুক হাঁপড়ের মতো ওঠানামা করছে।
হাবিব মুখ নামিয়ে গুদে জিভ দিল। খসখসে জিভের ঘষায় আমি পাগল। “আঃ… উহ… ফাক!” বলে চিৎকার করলাম। জিভ গুদে ঢুকিয়ে চাটতে লাগল। আমি ছটফট করছি, প্রলাপ বকছি। কিছুক্ষণ পর সে মুখ তুলে আমার মাইয়ের বোঁটা চুষতে লাগল, ক্লিট ঘষতে লাগল। আমি তার মাথা বুকে চেপে ধরলাম, থাই দিয়ে তার হাত চেপে ধরলাম। “আঃ… উম্ম… মাগো!” আমি আর পারছিলাম না। চোখে লাল ঘোর, বললাম, “আর কষ্ট দিস না, ঢোকা!”
হাবিব আমার অবস্থা বুঝল। বলল, “পা দুটো ভাঁজ কর।” আমি তাই করলাম, পা ভাঁজ করে তার জন্য পথ করে দিলাম…



